Aug 24, 2019

নেটফড়িং সংখ্যা ১০৩

Edit Posted by with No comments

Aug 18, 2019

নেটফড়িং সংখ্যা ১০২

Edit Posted by with No comments

Aug 15, 2019

সকলকে ৭৩ তম স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা জানায় নেট ফড়িং ...

Edit Posted by with 1 comment

Aug 12, 2019

নেট ফড়িং এর পক্ষ থেকে সবাইকে ঈদ মুবারক ....

Edit Posted by with No comments

Aug 11, 2019

নেট ফড়িং সংখ্যা 101

Edit Posted by with No comments

Aug 9, 2019

সমবয়স্ক

Edit Posted by with No comments


সমবয়স্ক
নাজেস মাহমুদ

সম্পর্কটা প্রায়  চার বছর হতে চললো । সেই ক্লাস ইলেভেন থেকে  অনেক বাধা বিপত্তির পরেও আজ ওরা একসাথে । আগের মত দেখা হয় না , কথাও অনেক কম হয়। মাঝখানে অনেক ঝগড়া হয়েছে, বেশ কয়েকবার ব্রেক-আপও হয়েছে ।  কিন্তু কোনো এক অদৃশ্য টানে একসাথে থেকে গেছে ওরা । ঝগড়া হলে চোখ ফুলত দুজনেরই , কিন্তু অভিমান করে কেউই দুর্বলতা প্রকাশ করত না । ঝগড়াগুলো লাগতও কিছু তুচ্ছ কারণে । পল একদমই বিদ্যার কোনো ছেলে বন্ধুর সাথে কথা বলা পছন্দ করতো না, ওর সাজগোজ করা পছন্দ করতো না । দুজনের যে আলাদা কলেজ । পল শুধুই ভাবত ওর বউটা সাজবে কিন্তু ও দেখতেই পাবে না । বিদ্যা ওর সরল মনে কিছু খারাপ না ভেবে সবার সাথেই কথা বলে । প্রথম প্রথম ঝগড়া হলে পলই  ফোন করতো, কত কিছু বলে ঝগড়াটা মিটিয়ে নিত । কিন্তু ধীরে ধীরে সময় চলে যায়, পল অনুভব করে ওর কাঁধের দায়িত্বগুলো । শুধু সময়ের চাপে পড়েই সম্পর্কটাকে ওর ভরসার পাত্রীর হাতে তুলে দেয় । ধীরে ধীরে দূরত্ব বারে, কিন্তু কোথাও এতকিছুর মাঝেও মনের মাঝে থেকে যায় অটুট ভালোবাসা। বিদ্যার বাড়িতে বিয়ের আলাপ চলতে থাকে , এদিকে পল পাগলের মত খুঁজতে শুরু করে একটা চাকরি । এখন দুজনেই মিস করে সেই রাত জাগা শেষ না হওয়া গল্প গুলো । এখন হয়ত পল আর আগের মত বিদ্যার কলেজের খোঁজ রাখে না , খোঁজ ও করে না ও কোন ড্রেস টা পড়ে কলেজ গেলো । সদ্য যুবতী হয়ে ওঠা বিদ্যা এখন ওর ফেসবুক পাসওয়ার্ড নিয়েও খুব সচেতন হয়ে যায় । পল এখন আর চাইলেই ঘুরে আসতে পারে না বিদ্যার চ্যাট লিস্টে, মনের মাঝেই গুমরে গুমরে মরে। পল যে খুব ভয় পায়, যদি ঝগড়া করে বিদ্যা আবার আগের মত দুদিন কথা না বলে । হ্যাঁ, এখনও পলের আগের মতোই কষ্ট হয়, আগের মতই বিদ্যাকে কাছে পেতে ইচ্ছে হয়। কিন্তু বাধা শুধু সময় । একটা চাকরি না পেলে বিদ্যার যে অন্য কোথাও বিয়ে হবে ।


তুমি যাও

Edit Posted by with No comments


তুমি যাও
শাওন শরীফ

যাও, তুমি যাও,
পরিচিত কোনো ডাকে ।
যে তোমাতে সব অনুভূতি মাখে,
যে শুধু তোমারি থাকে।

দিবস রজনী আমি যে সখি,
নেশাতে করি মাখামাখি,
ব্যাকুলো আলোতে যে দুঃখ থাকে,
সেই আলোতে আমি থাকি।

তবু যাও, তুমি যাও,
যে শুধু তোমারি থাকে,
সবটা অনুভূতি,
ঢেলে দিতে পারো যাহাকে।

সারাদিনের ব্যস্ততার মাঝে,
আমি হারিয়ে যাই কোন আঁধারে,
সব শেষে রাত আসে,
না জানি ডুবে যাই কোন ঘোরে!

তুমি যাও, তবু যাও,
যে শুধু তোমারি থাকে,
তোমাতে মাখতে পারে পূর্ণ নিজেকে,
তুমি ভালোবাসো যাহাকে।

চলতে গিয়ে ঠুকরে গেলে,
ফিরে এসো এই ভাঙাচোরা ঘরে,
আমি যে সখি নিবিড় পথিক,
সুখ গুলো আজও জমা তোমার তরে।

তুমি যাও, তবু যাও,
যে শুধু তোমারি থাকে,
তোমাতে সব অনুভূতি মাখে,
তুমি ভালোবাসো যাহাকে।

আমি না হয় সব শেষে,
পরেই থাকি অবশেষে।



Aug 4, 2019

নেট ফড়িং সংখ্যা ১০০

Edit Posted by with No comments