Nov 11, 2024
Oct 27, 2024
নেট ফড়িং সংখ্যা - ৩০১
Edit Posted by নেট ফড়িং with No commentsOct 9, 2024
নেট ফড়িং পূজা সংখ্যা - ১৪৩১
Edit Posted by নেট ফড়িং with 6 commentsSep 15, 2024
নেট ফড়িং সংখ্যা - ৩০০
Edit Posted by নেট ফড়িং with No commentsSep 8, 2024
নেট ফড়িং জন্মদিন সংখ্যা - ২০২৪
Edit Posted by নেট ফড়িং with No commentsসাপ্তাহিক সংস্কৃত সুভাষিতমালা নিবেদনে - সংস্কৃতভারতী, দক্ষিণবঙ্গ সঙ্কলনকর্তা ও ব্যাখ্যাকর্তা - দূর্লভ সাহা
Edit Posted by নেট ফড়িং with No comments
সাপ্তাহিক সংস্কৃত সুভাষিতমালা
নিবেদনে - সংস্কৃতভারতী, দক্ষিণবঙ্গ
সঙ্কলনকর্তা ও ব্যাখ্যাকর্তা - দূর্লভ সাহা
सुभाषितम् -
वाणी रसवती यस्य यस्य श्रमवती क्रिया।
लक्ष्मी दानवती यस्य सफलं तस्य जीवितम्।।
সুভাষিতম্ -
বাণী রসবতী যস্য যস্য শ্রমবতী ক্রিয়া।
লক্ষ্মী দানবতী যস্য সফলং তস্য জীবিতম্।।
সন্ধিবিযুক্ত পাঠ -
বাণী রসবতী যস্য যস্য শ্রমবতী ক্রিয়া।
লক্ষ্মী দানবতী যস্য সফলম্ তস্য জীবিতম্।।
সরলার্থ -
যার বচন মধুর, যার ক্রিয়া শ্রমযুক্ত, যার লক্ষ্মী দানবতী অর্থাৎ যে দানশীল তার জীবন সার্থক।
নিগূঢ়ার্থ -
পৃথিবীতে সবচেয়ে মধুর হল কথা বা বাক্য। তাই বচনে দরিদ্রতা কেন ? মধুর কথায় সমস্ত জীব জন্তু এমনকি, পশুপাখিও বশীভূত হয়। অতএব সবার সাথে সদালাপ আর সদ্ব্যবহার
করা উচিত, যাতে অপর ব্যক্তি কোনরূপ কষ্ট
না পায়। আর যে সকল ব্যক্তি কঠোর পরিশ্রম করে তাকে দরিদ্রতা কখনো গ্রাস করতে
পারেনা। কিন্তু যে ব্যাক্তি কোন কিছুই করে না তাকে সময় গ্রাস করে - कालः पिवति तदसम् ...। অথচ চেষ্টা করলে
অসম্ভবকে সম্ভব করা যায় - 'कृते प्रयत्ने किं न लभते ' পৃথিবীর সমস্ত কিছুকে জয় করা সম্ভব হয়। আর যে ব্যক্তি
দানশীল সেই ব্যক্তি খুব উদার প্রকৃতির হয়ে থাকে। কেবলমাত্র ধন-সম্পদ দান করলেই যে
দানশীল হয় এমনটা নয়। অন্নদান মহৎ দান,
বিদ্যাদান
আরও মহৎ। কেননা 'विद्या ददाति विनयम्'। তাই বলা যায় - সততা,
পরিশ্রম
এবং একাগ্রতার মিলিত প্রয়াস সফলতা।
Jul 28, 2024
সাপ্তাহিক সংস্কৃত সুভাষিতমালা সংকলনকর্তা ও ব্যাখ্যাতা - ব্যতিক্রম নিবেদনে - সংস্কৃত ভারতী, দক্ষিণবঙ্গ
Edit Posted by নেট ফড়িং with No comments
সাপ্তাহিক সংস্কৃত সুভাষিতমালা
সংকলনকর্তা ও ব্যাখ্যাতা - ব্যতিক্রম
নিবেদনে - সংস্কৃত ভারতী, দক্ষিণবঙ্গ
सुभाषितम् -
सत्येन धार्यते पृथ्वी सत्येन तपते रविः।
सत्येन वायवो वान्ति सर्वं सत्ये प्रतिष्ठितम्।।
সুভাষিতম্ -
সত্যেন ধার্যতে পৃথ্বী সত্যেন তপতে রবিঃ।
সত্যেন বায়বো বান্তি সর্বং সত্যে প্রতিষ্ঠিতম্।।
সন্ধিবিযুক্ত পাঠ-
সত্যেন ধার্যতে পৃথ্বী সত্যেন তপতে রবিঃ।
সত্যেন বায়বঃ বান্তি সর্বং সত্যে প্রতিষ্ঠিতম্।।
সরলার্থ -
সত্যের শক্তি পৃথিবীকে ধারণ করে, সত্যের শক্তি সূর্যকে উত্তপ্ত করে।
সত্যের শক্তি বাতাসকে প্রবাহিত করে, সবকিছু সত্যের উপরই প্রতিষ্ঠিত।
নিগূঢ়ার্থ -
সৃষ্টির আদিকাল হতে বিদ্যমান, সত্য
ও অসত্য। সত্যের দ্বারা ঘটে কিছু পবিত্র ঘটনা
ও অসত্যের দ্বারা সাধিত হয় অনাকাঙ্ক্ষিত কিছু ঘটনা। সর্বদাই সত্যের দ্বারা চালিত হয়
সভ্যতা, আর অসত্যের দ্বারা অধঃপতন লক্ষ্য করা যায়। আর এই সত্যের জন্যই তো অদ্যাবধি
চলমান সমগ্র পৃথিবী তথা জগত সংসার, সত্যের নিমিত্ত আজও উত্তপ্ত সূর্য, সত্যের প্রবল শক্তিতেই প্রবাহিত
হয় বাতাস। বলাই বাহুল্য সত্যের অপার শক্তিতেই দণ্ডায়মান এসব কিছুই।
Jul 22, 2024
সংস্কৃত সুভাষিতমালা নিবেদনে - সংস্কৃতভারতী, দক্ষিণবঙ্গ সংকলনকর্তৃ ও ব্যাখ্যার্তৃ - অনন্যা মন্ডল
Edit Posted by নেট ফড়িং with No comments
সংস্কৃত সুভাষিতমালা
নিবেদনে - সংস্কৃতভারতী, দক্ষিণবঙ্গ
সংকলনকর্তৃ ও ব্যাখ্যার্তৃ - অনন্যা মন্ডল
सुभाषितम् -
साहित्यसंगीतकलाविहीनः साक्षात् पशुः पुच्छविषाणहीनः।
तृणं न खादन्नपि जीवमानस्तद्भागधेयं परमं पशूनाम्।
সুভাষিতম্ -
সাহিত্যসঙ্গীতকলাবিহীনঃ সাক্ষাৎ পশুঃ পুচ্ছবিষাণহীনঃ।
তৃণং ন খাদন্নপি জীবমানস্তদ্ভাগধেয়ং পরমং পশূনাম্ ।
সন্ধিবিযুক্ত পাঠ -
সাহিত্যসঙ্গীতকলাবিহীনঃ সাক্ষাৎ পশুঃ পুচ্ছবিষাণহীনঃ।
তৃণম্ ন খাদন্ অপি জীবমানঃ তৎ ভাগধেয়ম্ পরমম্ পশূনাম্ ।।
সরলার্থ -
আনন্দপ্রযোজক কাব্যাদিশাস্ত্র, নৃত্যগীতবাদ্য, চিত্রনাট্য, কলাশাস্ত্র সম্পর্কে
জ্ঞানহীন ব্যক্তি লাঙ্গুল ও শৃঙ্গবিহীন মূর্ত্তিমান পশুস্বরূপ।
এরকম পুরুষ তৃণ ভক্ষণ না করেও যে জীবিত থাকে, তা পশুদের পরম সৌভাগ্যের বিষয়।
নিগূঢ়ার্থ -
সাহিত্য, সঙ্গীত, কলা, ভাস্কর্য এগুলো এক একটি নান্দনিক শিল্প যা মনুষ্যমনের
সুকোমল বৃত্তিসমূহের বিকাশ ঘটায়। বিশ্বপ্রপঞ্চ অখণ্ড আনন্দের ফলশ্রুতি -- "আনন্দ
দ্ধ্যেব খল্বিমানি ভূতানি জায়ন্তে "।
কিন্তু সেই নান্দনিক শিল্পের আনন্দধারার
প্রতি যাঁরা শ্রদ্ধাবোধ দেখায না, তাঁরা হস্তপদসংযুক্ত দ্বিপদমনুষ্যাকৃতিসম্পন্ন হলে
ও পুচ্ছবিষাণহীন পশু হিসেবে আখ্যায়িত হয়। - জ্ঞানেন হীনাঃ পশুভিঃ সমানাঃ। তাই কবি
ভর্তৃহরি বলেছেন, নান্দনিক শিল্পে রুচিহীন মনুষ্যনামধারী এই পশুবৃন্দ তৃণভক্ষণ করে
না, এটা চতুষ্পদ প্রাণীদের পরম সৌভাগ্য।